কেন্দ্রীয় কমিটিঃ
ফ্রাইডে পার্টি পরিচালিত হবে একটি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি (Central Executive Committee, CEC) দ্বারা।
কেন্দ্রীয় কমিটি ন্যূনতম ২১ জন এক্সিউটিভ সদস্য বিশিষ্ট হবে। এক্সিউটিভরা প্রতিবছর ভোট দিয়ে একজন চিফ এক্সিকিউটিভ নির্বাচিত করবেন, যার মেয়াদ হবে ১ বছর। নির্বাচিত চিফ এক্সিকিউটিভ পদত্যগ করলে বা কোন কারনে এই পদ শূন্য হলে পুনরায় ভোটের মাধ্যমে নতুন চিফ এক্সিকিউটিভ নির্বাচিত হবে।
চিফ এক্সিকিউটিভ কেন্দ্রীয় কমিটির এক্সিটিউভদের বিভিন্ন কাজে এসাইন করবে, এক্ষেত্রে এক্সিকিউটিভদের দক্ষতা, আগ্রহ বিবেচনায় রাখতে হবে। ১০ টি বিভাগের দায়িত্বে ১০ জন এক্সিকিউটিভ থাকবেন যারা ঐ বিভাগের জেলাগুলোর সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনায় লিড দিবেন।
এছাড়া বাংলাদেশে যতগুলো মন্ত্রণালয় আছে সেগুলোর নামে টিম করে একজন এক্সিউটিভকে টিম লিড করবে। এবং আরো এক বা একাধিক সদস্য সেই টিমে থাকবে। এই টিম ছায়া মন্ত্রাণলয় হিসেবে কাজ করবে। এভাবে একটা শ্যাডো কেবিনেট গঠন হবে যারা সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণলয়ের ভুল্ভ্রান্তির সমালোচনা করবে ও পরামর্শ দিবে।
মহানগর, জেলা, থানা ও অন্যান্য কমিটিঃ
মহানগর, জেলা , থানা কিংবা অন্য যেকোন ইউনিটের কমিটিও ন্যূনতম ২১ জন এক্সিউটিভ সদস্য বিশিষ্ট হবে। এক্সিউটিভরা প্রতিবছর ভোট দিয়ে সেই কমিটির একজন চিফ এক্সিকিউটিভ নির্বাচন করবেন।
পার্লামেন্টারি বোর্ডঃ
চিফ এক্সিকিউটিভ, , বিভাগীয় এক্সিকিউটিভ, টিম লিডগণ সহ ৬৪ জেলা থেকে একজন এক্সিকিউটিভ নিয়ে ফ্রাইডে পার্টির পার্লামেন্টারি বোর্ড গঠিত হবে। যারা স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী চূড়ান্ত করবে।